
“অনেকে নির্বাচন বানচালের জন্য দেশে বসে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। আমরা এটা স্পষ্ট দেখছি। সে বিষয়ে উনি সতর্ক থাকতে বলেছেন। কেননা পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসররা তো অবশ্যই চাইবে না দেশে ফ্রি ও ফেয়ার ইলেকশন হোক। আমাদের লক্ষ্য একটাই দেশের ইতিহাসে একটা ভালো নির্বাচন করা,” বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৈঠকের বিষয়বস্তু জানিয়ে আলম বলেন, আওয়ামী লীগ আমলের তিনটি নির্বাচনে যাদের ন্যুনতম সংশ্লিষ্টতা ছিলো তারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোনো দায়িত্বে থাকবেন না।
“ওরা কোনো ধরনের রিটার্নিং , পোলিং অফিসার, এসিসট্যান্ট রিটার্নিং অফিসার হিসেবে থাকতে পারবে না। আগের তিন নির্বাচনে যারা ছিলেন ডিসি -এসপি পদেও তারা থাকবে না। ন্যূনতম যাদের ইনভলবমেন্ট ছিলো তারা কেউ থাকবে না,” বলেছেন তিনি।
তিনি জানান, নির্বাচনে ৯২ হাজার ৫শর মতো সেনা ও নৌ সদস্য মোতায়েন থাকবে বলে বৈঠকে সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
“নির্বাচনের আগে ৭২ ঘণ্টা ও পরের পরিস্থিতি কিভ্যাবে ট্যাকল করা যায়। এবং তাতে স্থঅনয় জনগন ও ভলান্টিয়ার কিবাবে সম্পৃক্ত করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে”।
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে শফিকুল আলম বলেন, “সোশ্যাল মিডিয়ার অপপ্রচার আসবে, নির্বাচনকে বানচাল করতে দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পতি ভাবে নানারকম অপপ্রচার হবে, এআই দিয়ে ছবি ভিডিও তৈরি করে ছড়ানো হবে। এটাকে সামাল দিতেই হবে। একটা অপপ্রচার রচনা মাত্রই সেটা ঠেকাতে হবে যাতে ছড়াতে না পারে”।
বাংলাদেশের খবর/ জাতীয় নির্বাচন
Leave a Reply