আজ ২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

জশনে জুলুছ হবে আলমগীর খানকা শরীফ থেকে জিইসি পর্যন্ত


নিউজ ডেস্ক: আগামী শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত হবে। আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় বিশ্বের অন্যতম বড় এ জুলছে নেতৃত্ব দেবেন আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ)।

জুলুছে প্রধান মেহমান হিসেবে থাকবেন শাহজাদা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ্ (মা.জি.আ) ও সৈয়্যদ মুহাম্মদ মেহমুদ শাহ (মা.জি.আ)।

এবার মুরাদপুরের জামেয়া মাদরাসা সংলগ্ন ষোলশহর আলমগীর খানকা-এ কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়া থেকে শুরু হয়ে মুরাদপুর, দুই নম্বর গেট দিয়ে জুলুস জিইসির পেনিনসুলার সামনে ঘুরে জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদরাসা মাঠে জমায়েত হবে।

এখানে দেশখ্যাত আলেমরা বক্তব্য দেবেন। এসব বিষয় গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন আনজুমানের মুখপাত্র অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতেয়ার।

তিনি জানান, ইতিমধ্যে জুলুসের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। বিভিন্ন মোড়ে সুসজ্জিত তোরণ দেওয়া হয়েছে। সড়কদ্বীপ, সড়ক বিভাজকে লাল সবুজের জাতীয় পতাকা, আনজুমানের পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামে জশনে জুলুসের প্রবর্তন হয়েছে ১৯৭৪ সালের ১২ রবিউল আউয়াল। দরবারে আলিয়া কাদেরিয়া সিরিকোট শরিফের (পাকিস্তান) তৎকালীন সাজ্জাদানশীন, আধ্যাত্মিক সাধক, আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রা.) এ জশনে জুলুসের প্রবর্তন করেন। জুলুসের মধ্য দিয়ে প্রিয় নবীজীর প্রতি সম্মান ও বিশ্বশান্তির বার্তা দেওয়া হয়।

তিনি জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসনের পাশাপাশি আনজুমান সিকিউরিটি ফোর্সের (এএসএফ) প্রশিক্ষিত সদস্য, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের কর্মী ও জামেয়ার হাজার হাজার ছাত্র স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করবেন।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই বিভাগের আরও খবর