আজ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

চন্দনাইশে শুরু হলো শুবাচ বই মেলা


রাজীব আচার্য্য:

দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ পৌরসদরস্থ গাছবাড়িয়া নিত্যানন্দ গৌরচন্দ্র সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় অঙ্গনে “শুদ্ধ বানান চর্চা (শুবাচ)”-চন্দনাইশ উপজেলা শাখার উদ্যোগে তিনদিন ব্যাপী স্বাধীনতা শুবাচ বইমেলা ২০২৩ শুরু হয়েছে।

৯ মার্চ বৃহষ্পতিবার সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে এ বই মেলা শুভ উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম -১৪ (চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া-আংশিক) আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী। শুবাচ-চন্দনাইশ উপজেলা শাখার সভাপতি শাহজাহান আজাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মো. নুরুল আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জিমরান মো. সায়েক, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি- চন্দনাইশ জোনের ডিজিএম প্রকৌশলী আবু সুফিয়ান, উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা তপন কুমার পোদ্দার, পল্লী প্রগতি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মো. নুরুল হক চৌধুরী ও চন্দনাইশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবিদুর রহমান বাবুল।

অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ নেতা আবদুর রহিম, যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মারজাদুল হক চৌধুরী আরমান, সাংবাদিক ফয়সাল চৌধুরী, মো. আমিন উল্লাহ টিপু, মো. রাব্বি, জয়নাল আবেদীন, গৌতম দাশ, শিক্ষক নুরুল আনোয়ার, নাহিদা আকতার, শাহরুপ উদ্দীন লাভলু, আবদুল কাইয়ুম, আফজাল হোসেন, আয়শা বেগম, নিলুফা ইয়াছমিন, ছাত্রলীগ নেতা জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী, সিরাজুল কাফি চৌধুরী, সিরাজুল হক সাকিব প্রমুখ

একইদিন বিকেলে শুবাচ সভাপতি শাহজাহান আজাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মো. নুরুল আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বৈকালিক আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন শুবাচ-চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি অধ্যাপক আলহাজ্ব তৈয়বুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কবি-শিক্ষক আবুল কালাম তালুকদার, প্রধান শিক্ষক জাফর আহমদ, লেখক-সাংবাদিক সৈয়দ শিবলী ছাদেক কফিল, শিক্ষক রঞ্জিত দে, শিক্ষিকা রঞ্জনা বসাক ও বাবলা পাল।

সাংসদ নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়তে বই পড়ার বিকল্প নেই, শুদ্ধ বানান চর্চা (শুবাচ) স্বাধীনতার মাসে বইমেলার পাশাপাশি চিত্রাঙ্কন, সুন্দর হস্তাক্ষর, শুদ্ধ বানান ও কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে শিশু-কিশোরদের মাতৃভাষা বাংলায় দক্ষতা অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। তিনি ইংরেজি ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়েও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার আহবান জানিয়ে বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই বিভাগের আরও খবর