রোজার সাথে খেজুরের ধর্মীয় ও স্বাস্থ্যগত তাৎপর্য


অনলাইন ডেস্কঃ আবহমানকাল জুড়ে খেজুরের সাথে ইসলাম ধর্মালম্বীদের একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় তাৎপর্য বিশ্লেষণ করলে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সময় থেকেই সেহরি ও ইফতারে খেজুর খাওয়া হতো। খেজুর একটি শক্তিবর্ধক ফল। কেবল মধ্যপ্রাচ্যে না, সারাবিশ্বে এই ফলের কদর রয়েছে।

ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ সমৃদ্ধ এই ফল মস্তিষ্কের কার্যকারিতা, হৃদরোগের জন্য বিশেষ উপকারী।

আরও পড়ুন রোজায় গুরুত্বপূর্ণ ৩০ আমল

হাদিসে রয়েছে; প্রিয়নবী হযরত মুহম্মদ (স.) বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ রোজা রাখলে খেজুর দিয়ে যেন ইফতার করে, খেজুর না হলে পানি দিয়ে; নিশ্চয়ই পানি পবিত্র।’ (সূত্র: তিরমিজি ও আবু দাউদ; আলফিয়্যাতুল হাদিস: ৫৬২, পৃষ্ঠা: ১৩১-১৩২)

অর্থাৎ খেজুর দিয়ে ইফতারের বিষয়টি রাসূলের (স.) কাছ থেকেই আমরা পেয়েছি, যার ধর্মীয় তাৎপর্য রয়েছে।

ধর্মীয় দৃষ্টিকোণের পাশাপাশি খেজুরের স্বাস্থ্যগত তাৎপর্য কম নয়। উপরেল্লিখিত স্বাস্থ্যগওণ ছাড়াও খেজুরে ফসফরাস, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো কয়েকটি খনিজ আছে। এগুলো দুর্বলতা, হাড়ক্ষয়জনিত সমস্যা প্রতিরোধের সক্ষম। এছাড়া লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স, আঁশ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় রক্তে শর্করা কমানোয় সহায়ক হওয়ার সম্ভাবনা আছে খেজুরের।


Related posts

ওএমএস-টিসিবি: অনিয়মে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার

Chatgarsangbad.net

বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওহাবের স্মরণসভা ও মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা আজ

Chatgarsangbad.net

কার্যকর পদক্ষেপ নেই যুগোপযুগী ৪ আইন প্রণয়নে

Chatgarsangbad.net

Leave a Comment