অনলাইন ডেস্কঃ দেশে তৃতীয় দফায় ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ পরিস্থিতিতে অপ্রয়োজনে রোদ্দুরে বেশিক্ষণ অবস্থান না করার কথা বলছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু যারা দিন এনে দিন খায় সেইসব শ্রমজীবি মানুষকে তো উপার্জন করতেই হবে।
যারা দিনমজুর তারা বাহিরের খাবার ও পানীয়ের উপর নির্ভরশীল। এজন্য পথে বেরুলেই পথে যা পাওয়া যায় তাই খাচ্ছেন তারা।
আরও পড়ুন হিট স্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা ঘাম ঝরিয়ে অর্থ উপার্জন করেন তাদের ওরস্যালাইন খাওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। কারণ তীব্র গরমে ঘামের মাধ্যমে শরীরের লবণের ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। যা অন্য কোনো কোমল পানীয়র চাইতে ওরস্যালাইনে বেশি পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিন অত্যন্ত একটি ওরস্যালাইন খাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে এসএমসির ওরস্যালাইন সবচেয়ে বেশি কার্যকর।
এছাড়া কায়িক শ্রমজীবিদের রোদ্দুরে চলাফেরা করতে হয়, তাই কৃত্রিম ছায়ার জন্য ছাতা কিংবা সমজাতীয় বস্তু ব্যবহার করা জরুরি। অর্থাৎ ছাতা তো সবসময় হাতে ধরে রাখতে হয়, সেটি সম্ভব না হলে ক্যাপ (টুপি), গামছা ভিজিয়ে মাথায় রাখা যেতে পারে।