সরওয়ার কামাল, মহেশখালীঃ
১৬ই সেপ্টেম্বর মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের ঘটিভাঙ্গা ইমাম আলা হযরত(রহঃ) স্মৃতি সংগঠনের উদ্যোগে ১২ই রবিউল আউয়াল উপলক্ষে বিশাল পবিত্র জশনে জুলুসের র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৬ই সেপ্টেম্বর সকাল ৯টায় ঘটিভাঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে জশনে জুলুসের র্যালী শুরু হয়ে কালামিয়া বাজার, কুতুবজোম আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ও বটতলী বাজারের প্রধান সড়ক থেকে ঘটিভাঙ্গা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মাঠে আলোচনা সভা, মিলাদ-কিয়াম সহ আখেরী মোনাজাতের মাধ্যমে র্যালী শেষ হয়।
পবিত্র জশনে জুলুসের র্যালী ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন- ঘটিভাঙ্গা ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ ছিদ্দিক রিমন, ঘটিভাঙ্গা গাউছিয়া সুন্নীয়া দাখিল মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির অর্থ সম্পাদক সমাজ সেবক সোনামিয়া কোম্পানী, সাবেক ইউপি সদস্য নুরুল আমিন খোকা, সমাজ সেবক সাজ্জাদ হোসেন, ঘটিভাঙ্গা ইমাম আলা হযরত(রহঃ) ইসলামী স্মৃতি সংগঠনের সভাপতি এস.এইচ.সাইফুল ইসলাম, ডেম্বুনিয়া পাড়া জামে মসজিদের খতীব মাওলানা জাকের হোসাইন, আশ্রয়ন প্রকল্প জামে মসজিদের খতীব মাওলানা আব্দুল গফুর, ঘটিভাঙ্গা গাউছিয়া সুন্নীয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা জালাল উদ্দীন, ঘটিভাঙ্গা পুরাতন জামে মসজিদের খতীব মাওলানা ছাবের আহমেদ, পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদের খতীব মাওলানা আয়ুব আলী।
এছাড়াও এলাকার সকল ইমাম মুয়াজ্জিন সহ হাজার হাজার নবী করিম (সঃ) প্রেমীক গন উপস্থিত ছিলেন। মিলাদ কিয়াম পরিবেশন করেন- সাগরপাড় জামে মসজিদের খতীব হাফেজ মাওলানা গিয়াস উদ্দিন। আখেরী মোনাজাত পরিচালনা করেন- পূর্বপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মোস্তাক আহমদ সোবহানী।আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন মানবজাতির অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব। তাই নবী করিম (সাঃ)-এর সুমহান জীবনাদর্শ থেকে মানুষের প্রতি সর্বোত্তম ব্যবহার ও পারস্পরিক সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনসেবা এবং মানবকল্যাণ সু-নিশ্চিত করা বাঞ্ছনীয়। প্রিয় নবীর শুভাগমন উপলক্ষে কুতুবজোম ঘটিভাঙ্গা বর্ণিলভাবে সাজানো হয়।
Leave a Reply