ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মানদৌস’, উপকূলে হুঁশিয়ারি সংকেত
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মানদৌস আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। ফলে সমুদ্রবন্দরসমূহকে দুই নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ক্রমিক নম্বর-৫ এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মানদৌস’ পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৬৫০ কিলোমিটার, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৯০ কিলোমিটার, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৬৫ কিলোমিটার এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৫০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। এমতাবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে দুই নম্বর (পুন.) দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
- ‘এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে ফ্লু ভাইরাসের প্রকোপ’
- ‘গভীর ষড়যন্ত্র চলছে’
- কক্সবাজারে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদযাপন
- চট্টগ্রামে চিকিৎসকদের ওপর হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আল্টিমেটাম
- কার্যকর পদক্ষেপ নেই যুগোপযুগী ৪ আইন প্রণয়নে
- নির্বাচন কমিশন আইনের অনুমোদন
- ‘সংঘর্ষ-সংঘাত কারোরই কাম্য নয়’
- তামিম কী আর ফিরবে?
- জলাবদ্ধতা এড়াতে বাড়ইপাড়া খাল খননের কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশ
- ফিরিঙ্গিবাজারে রেড ক্রিসেন্টের সহায়তা পেলো ১২০ পরিবার
Leave a Reply