ফজলুল করিম নাহিদ
গত বৃহষ্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামের ষষ্ঠ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ বেগম আফরুজা খাতুন এই রায় দেন। রায়ে চেকের সমপরিমান পাঁচ লাখ টাকা অর্থ দন্ড প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মোহাম্মদ ব্যারিস্টার ওয়াসিউল হক চৌধুরী নগরির বায়েজিদ বোস্তামী থানার চন্দ্রনগর সোসাইটির বাসিন্দা। তিনি আইনজীবী মোহাম্মদ মিজানুল হক চৌধুরী ছেলে।
কারাদণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মামুনুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আসামি হারমনি বিল্ডার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবাসন । আসামী ফ্ল্যাটের বুকিং মানা ফেরত প্রদানের অংশ হিসেবে বাদী ফরিদ হাসান ও তার অপর সহোদর ভাইদেরকে মোট ৬৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার বিপরীতে ১২টি চেক প্রদান করেন। এসব চেকের মধ্যে দশটি চেকটি চেক ডিসঅনার হয়। উক্ত দশটি চেক ডিসঅনার হওয়ায় আসামীর বিরুদ্ধে বাদী পক্ষ ৯টি পৃথক মামলা দায়ের করেন।
জানা যায়, আসামীর বাবা এডভোকেট মিজানুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ও সি.আর মামলা নং-১১/২০২৪ ইং (বায়েজিদ বোস্তামী ধারা ভূমি অপরাধ ও প্রতিকার আইন ২০২৩ এর ৪ ও ৭ ধারা।
মামলা দায়ের করেন ০৪/০১/২০২৪ ইং,তদন্ত প্রতিবেদন আমলে গ্রহণ ৩০/০৭/২০২৪ইং, আসামীর প্রতি সমন ইস্যু করা হয় ২৮/০৮/২০২৪ইং, আসামী আদালত হাজির না হওয়া ১৯/০৯/২০২৪ইংতারিখ গ্রেফতারী পরোয়ানা ইস্যু হয়।গ্রেফতারী পরোয়ানা বিষয় জানার জন্য এডভোকেট মিজানুল হক চৌধুরীর সাথে বার বার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায় নি।
Leave a Reply