আজ ১৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৯শে মে, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করেন বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব চট্টগ্রাম জেলা কমিটি


দিদারুল আলম (দিদার)➤চাটগাঁর সংবাদ।
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ,আজ ৩ মে, বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সকল প্রকার মানবাধিকারের চালিকাশক্তি’। বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব চট্টগ্রাম জেলা কমিটি কর্তৃক আয়োজিত বিশ্ব গণমাধ্যম দিবস পালিত হয় রেলি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় ওতো রেলি ও আলোচনা সভা ও বাংলাদেশ প্রেসক্লাব চট্টগ্রাম জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাংবাদিক কামাল সাহেবের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের বিভাগীয় সভাপতি শহিদুল ইসলাম চৌধুরী দুল দুল উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক শাহিন আলম জাতীয় দৈনিক সরজমিন পত্রিকা সাংবাদিক শাহরিয়ার সুমন সাংবাদিক আজাদ চৌধুরী সাংবাদিক লিপ্টন সাংবাদিক মোঃ ফিরোজ সাংবাদিক জাকারিয়া মোহাম্মদ হাবিব মানবাধিকারকর্মীর জান্নাতুল ফেরদৌস সাংবাদিক আকবর হোসেন আরো অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়। বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে দেশের সাংবাদিকরা পেশাগত অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন।বাংলাদেশ প্রেসক্লাব চট্টগ্রাম বিভাগ ও জেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ গণমাধ্যমের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতে দাবি জানান।১৯৯১ সালে ইউনেস্কোর ২৬তম সাধারণ অধিবেশনের সুপারিশ মোতাবেক ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভায় (৩ মে) তারিখটিকে ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ডে’ অথবা বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়।সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ও মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার মৌলিক নীতিমালা অনুসরণ, বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মূল্যায়ন, স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ প্রতিহত করার শপথ গ্রহণ এবং পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে ক্ষতিগ্রস্ত ও জীবনদানকারী সাংবাদিকদের স্মরণ ও তাদের স্মৃতির প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয় এই দিবসটিতে।এদিকে, বুধবার (৩ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, দেশে গণমাধ্যমের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়লেও ভয়হীন স্বাধীন সাংবাদিকতা কমেছে।তিনি বলেন, সরকারের দায়িত্ব হলো- রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে গণমাধ্যম যাতে বিনা বাধায় তার ওপর অর্পিত ভূমিকা পালন করতে পারে, তার উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     এই বিভাগের আরও খবর