অনলাইন ডেস্কঃ সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়ের ভিত্তিতে ২০২০-২১ অর্থবছরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফির পেল ৭৩টি প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের সফল রপ্তানিকারক অবদানের স্বীকৃতি প্রদান, রপ্তানি বৃদ্ধিতে উৎসাহীকরণ এবং বহির্বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও সুসংহতকরণের লক্ষে এ ট্রফি দেওয়া হয়৷
বুধবার (০৮ নভেম্বর) বিকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি (২০২০-২০২১) প্রদান করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি৷
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম। অনুষ্ঠানে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান এ.এইচ.এম. আহসান স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রতিযোগিতাপূর্ণ ও পরিবর্তনশীল বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের পণ্য-সামগ্রীর বিপণন, আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদানুযায়ী পণ্যের গুণগত মানোন্নয়ন, টেকসই উন্নয়নের উপায় অন্বেষণ, নতুন নতুন পণ্য উদ্ভাবন, পণ্য ও বাজার বহুমুখীকরণ, আমদানিকারকদের কাছে সময়মত পণ্য উপস্থাপন, বাজারে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ়করণ এবং সর্বোপরি বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ ও ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে রপ্তানিকারকদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও তাদের পারফর্মেন্সের স্বীকৃতি হচ্ছে এ জাতীয় রপ্তানি ট্রফি।
দেশের কৃতি ব্যবসায়ীদের সরকারি পর্যায়ের এ স্বীকৃতির মাধ্যমে আরও উজ্জীবিত হবেন এবং অধিক পণ্য ও সেবা রপ্তানিতে নিজেদের নিয়োজিত করবেন মর্মে আশা করা যায়। রপ্তানি বহুমুখীকরণের জন্য উচ্চমূল্যের পণ্য উৎপাদন, মান নিশ্চিতকরণ, বহুমুখী পণ্যের উদ্ভাবন ও বিদেশি গন্তব্যে বাজারজাতকরণ এখন সময়ের দাবি। এক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর পৃষ্ঠপোষকতায় নতুন বাজার অন্বেষণ ও বাজার গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
২৮টি খাতে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি (২০২০-২০২১) পুরস্কারপ্রাপ্ত ৭৩টি প্রতিষ্ঠানগুলো হলো-
রপ্তানিতে সর্বোচ্চ আয়ের ভিত্তিতে এ বছর সেরা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের পুরস্কার পেয়েছে রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড।
তৈরি পোশাক (ওভেন) খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে স্নোটেক্স আউট ওয়্যার লিমিটেড, রৌপ্যপদক পেয়েছে এ.কে.এম নীট ওয়্যার লিমিটেড, এবং ব্রোঞ্জপদক পেয়েছে তারাশিমা এ্যাপারেলস্ লি.।
তৈরি পোশাক (নিটওয়্যার) খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে ফ্লামিংগো লিমিটেড, রৌপ্যপদক পেয়েছে জি.এম.এস কম্পোজিট নিটিং ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, ব্রোঞ্জপদক পেয়েছে লিবার্টি নীটওয়্যার লিমিটেড।
সব ধরনের সুতা খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে বাদশা টেক্সটাইল লিমিটেড রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পাচ্ছে যথাক্রমে স্কয়ার টেক্সটাইলস লিমিটেড ও এনজেড টেক্সটাইল লিমিটেড। টেক্সটাইল ফেব্রিকস খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে হা-মীম ডেনিম লিমিটেড, রৌপ্যপদক পেয়েছে এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড এবং ব্রোঞ্জ পেয়েছে আকিজ টেক্সটাইল মিলস লি.।
হোম ও স্পেশালাইজড টেক্সটাইল পণ্য খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকস লিমিটেড, রৌপ্য পদক পাচ্ছে মমটেক্স এক্সপো লি.। টেরিটাওয়েল খাতে স্বর্ণপদক পাচ্ছে নোমান টেরিটাওয়েল মিলস লিমিটেড।
কাঁচা পাটপণ্য খাতে স্বর্ণপদক পাচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল জুট ট্রেডার্স রৌপ্য পদক পেয়েছে মেসার্স সারতাজ ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল। পাটজাত দ্রব্যে স্বর্ণপদক পেয়েছে আকিজ জুট মিলস লিমিটেড, রৌপ্যপদক পেয়েছে জনতা জুট মিলস লি. এবং ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে জোবাইদা করিম জুট স্পিনার্স লিমিটেড।
চামড়াজাত পণ্য খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে পিকার্ড বাংলাদেশ লিমিটেড, রৌপ্যপদক পেয়েছে এবিসি ফুট ওয়্যার ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড। ফুটওয়্যার খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে বে-ফুটওয়্যার লিমিটেড, রৌপ্য পদক পেয়েছে সনিভার্স ফুটওয়্যার লিমিটেড এবং ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে অ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার লিমিটেড।
কৃষিজ পণ্য (তামাক ব্যতীত) খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে ইনডিগো কর্পোরেশন, রৌপ্যপদক পাচ্ছে মনসুর জেনারেল ট্রেডিং লিমিটেড ও ব্রোঞ্জ পদক পাচ্ছে হেরিটেজ এন্টারপ্রাইজ। কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য (তামাক ব্যতীত) খাতে স্বর্ণপদক পাচ্ছে প্রাণ ডেইরি লিমিটেড, রৌপ্যপদক পাচ্ছে হবিগঞ্জ এগ্রো লিমিটেড এবং ব্রোঞ্জপদক পাচ্ছে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড।
ফুল ফলিয়েজ কৌটাগরিতে স্বর্ণপদক পেয়েছে মেসার্স রাজধানী এন্টারপ্রাইজ ও রৌপ্য পদক পেয়েছে এলিন ফুড ট্রেড। হস্তশিল্পজাত পণ্য খাতে স্বর্ণপদক পাচ্ছে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড, রৌপ্যপদক পেয়েছে বিডি ক্রিয়েশন এবং ব্রোঞ্জপদক পেয়েছে ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্ট বিডি।
মেলামাইন পণ্য খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে যথাক্রমে ডিউরেবল প্লাস্টিক লি. ও বেঙ্গল প্লাস্টিকস লিমিটেড (ইউনিট-৩), রৌপ্যপদক পেয়েছে অলপ্ল্যাস্ট বাংলাদেশ লি. এবং ব্রোঞ্জপদক পাচ্ছে বেঙ্গল পলি এন্ড পেপার স্যাক লিমিটেড (ইউনিট-২)। সিরামিক শিল্প খাতে স্বর্ণপদক পাচ্ছে শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড, রৌপ্যপদক পাচ্ছে আর্টিসান সিরামিকস লিমিটেড।
লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে মেসার্স মেঘনা বাংলাদেশ লিঃ, রৌপ্যপদক পেয়েছে রংপুর মেটাল ইন্ড্রাষ্ট্রিজ লিমিটেড (ইউনিট-২), ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে মেসার্স ইউনিগ্লোরী সাইকেল কম্পোনেন্টস্ লি.। ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিকস পণ্য খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, রৌপ্যপদক পাচ্ছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে বিআরবি কেবল ইন্ড্রাস্ট্রিজ লি.।
অন্যান্য শিল্পজাত পণ্য খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে মেরিন সেফটি সিস্টেম, রৌপ্যপদক পেয়েছে এশিয়া মেটাল মেরিন সার্ভিস লিমিটেড এবং ব্রোঞ্জপদক পাচ্ছে বিএসআরএম স্টিলস্ লিমিটেড।
ওষুধ পণ্যে স্বর্ণপদক পেয়েছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, রৌপ্যপদক পেয়েছে ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ও ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। কম্পিউটার সফটওয়্যার ক্যাটাগরিতে স্বর্ণপদক পেয়েছে সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেড ও রৌপ্য পদক পেয়েছে গোল্ডেন হার্ভেস্ট ইনফোটেক লি.।
ইপিজেডভুক্ত শতভাগ বাংলাদেশি মালিকানাধীন (‘সি’ ক্যাটাগরি) তৈরি পোশাকশিল্পে (নিট ও ওভেন) স্বর্ণপদক পেয়েছে ইউনিভার্সেল জিন্স লিমিটেড, রৌপ্য পদক পাচ্ছে প্যাসিফিক জিন্স লিমিটেড, ব্রোঞ্জ পদক পাচ্ছে এন এইচ টি ফ্যাশন লিমিটেড।
ইপিজেডভুক্ত শতভাগ বাংলাদেশি মালিকানাধীন (‘সি’ ক্যাটাগরি) অন্যান্য পণ্য ও সেবা খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে পদ্মা স্পিনিং এন্ড কম্পোজিট লি., রৌপ্যপদক পেয়েছে আর এম ইন্টারলাইনিংস লিমিটেড, ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে স্টার প্যাকেজিং অ্যান্ড এক্সোসরিজ লি.। প্যাকেজিং ও এক্সেসরিজ পণ্য খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে মনট্রিমস্ লিমিটেড, রৌপ্যপদক পাচ্ছে এম. এন্ড. ইউ. প্যাকেজিং লি. এবং ব্রোঞ্জপদক পেয়েছে মেসার্স ইউনিগ্লোরি পেপার এন্ড প্যাকেজিং লি.।
অন্যান্য প্রাথমিক পণ্যে স্বর্ণপদক পেয়েছে মেসার্স এন.আর. ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, রৌপ্যপদক পাচ্ছে হেয়ার স্টাইল ফ্যাক্টরি, ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে গাজী’স ফ্রেশ সী-ফুড। সেবা খাতে স্বর্ণপদক পেয়েছে মীর টেলিকম লিমিটেড।
এছাড়া নারী উদ্যোক্তা বা রপ্তানিকারকদের জন্য সংরক্ষিত খাতে (পণ্য ও সেবা) স্বর্ণপদক পেয়েছে পাইওনিয়ার নীটওয়্যার্স (বিডি) লি., রৌপ্য পদক পাচ্ছে বী-কন নীটওয়্যার লিমিটেড এবং ব্রোঞ্জ পদক পাচ্ছে ইব্রাহিম নিট গার্মেন্টস (প্রা.) লি.।
জানা গেছে, জাতীয় রপ্তানি ট্রফি নীতিমালা-২০১৩ অনুযায়ী ট্রফি নির্বাচনের জন্য মোট ৩২টি খাতের রপ্তানিকারকদের মধ্য হতে ২০২০- ২০২১ অর্থবছরে প্রাপ্ত ২৪৫টি আবেদন বাছাইয়ের পর যোগ্য আবেদন ও খাতের সংখ্যা দাঁড়ায় যথাক্রমে ২১৬ ও ২৮টি। অর্থবছরে জাহাজ রপ্তানি খাতে কোনো আবেদন পাওয়া যায়নি। চূড়ান্ত যাচাইয়ের পর হিমায়িত খাদ্য, চামড়া (ক্রাস্ট/ফিনিশড়) ও চা খাত থেকে কোনো যোগ্য আবেদনকারী না থাকায় এ খাত ৩টি বাদ পড়ে। ফলে ২৮টি খাত থেকে নীতিমালা অনুযায়ী চূড়ান্তভাবে মনোনীত ৭৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৮টি স্বর্ণ, ২৫টি রৌপ্য এবং ১৯টি ব্রোঞ্জ ট্রফি প্রদান করা হয়।
এছাড়া সব খাতের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি শিরোনামে ১টি বিশেষ ট্রফি (স্বর্ণ) প্রদান করা হয়। জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রাপক নির্ধারণে নীতিমালা অনুসারে রপ্তানি আয়, আয়গত প্রবৃদ্ধি, নতুন পণ্যের সংযোজন, নতুন বাজারে প্রবেশ, কমপ্লায়েন্স প্রতিপালন অবস্থা ইত্যাদি মূল্যায়নপূর্বক আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি বাণিজ্যে অবদান নিরূপণ করা হয়। দুইটি কমিটির (প্রাথমিক বাছাই কমিটি ও চূড়ান্ত বাছাই কমিটি) মাধ্যমে এসব কাজ করা হয়ে থাকে৷
প্রতিটি খাত থেকে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে যথাক্রমে ১টি স্বর্ণ, ১টি রৌপ্য ও ১টি ব্রোঞ্জ ট্রফি প্রদান করা হয়। তবে সব খাতে যথেষ্ট সংখ্যক যোগ্য আবেদন না থাকায় রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ ক্যাটেগরিতে ট্রফি প্রাপকের সংখ্যা কিছুটা কম হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফিতে ব্যবহৃত স্বর্ণের মেডেলে ২ ভরি (২৩-৩২ গ্রাম) স্বর্ণ রয়েছে এবং অন্যান্য ট্রফির প্রতিটিতে ১০ গ্রাম করে যথাক্রমে স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ ধাতুর মেডেল রয়েছে। বরাবরের মতো ট্রফিগুলোর মধ্যে স্বর্ণ ও রৌপ্য ট্রফিতে ব্যবহৃত ধাতুর বিশুদ্ধতা পরীক্ষা করা হয় পরমাণু শক্তি কেন্দ্রের মাধ্যমে।
প্রসঙ্গত, বিশ্বব্যপী করোনার প্রভাব থাকার পরও সরকারের নানাবিধ সহায়তা (প্রণোদনা প্যাকেজ), রপ্তানিকারকদের উদ্যোগ ও পরিশ্রম এবং জাতীয় রপ্তানি ট্রফির মতো উৎসাহমূলক কর্মসূচির ফ্লশ্রুতিতে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা খাতে। মোট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৪৫ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যার মধ্যে পণ্য রপ্তানি ৩৮ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা রপ্তানি ৬ দশমিক ৬১ বিলিয়ন।
এ বছর উল্লেখযোগ্য রপ্তানি আয় অর্জিত হয় নিটওয়্যার (১৬.৯৬ বিলিয়ন ডলার), ওভেন পোশাক (১৪.৫০ বিলিয়ন ডলার), হোম টেক্সটাইল (১.১৩ বিলিয়ন ডলার), চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য (৯৪২ মিলিয়ন ডলার), কৃষিজাত পণ্য (১.০৩ বিলিয়ন ডলার), পাট ও পাটজাত দ্রব্য (১.০৬ বিলিয়ন ডলার), প্রকৌশল দ্রব্যাদি (৫২৯ মিলিয়ন ডলার) এবং হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ (৪৭৭ মিলিয়ন ডলার) খাত থেকে।
গত ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা খাতে মোট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৬৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যার মধ্যে পণ্য রপ্তানি ৫৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা রপ্তানি ৭ দশমিক ৫১ বিলিয়ন। বিভিন্ন সেক্টরে সরকারের নানা ধরনের সময়োচিত সহায়তা এবং নানামুখী পদক্ষেপের বাস্তবায়ন দেশের রপ্তানি প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ২৪
Leave a Reply