সৈয়দ শিবলী ছাদেক কফিল: চন্দনাইশের বরকল আবদুল হাই-আনোয়ারা বেগম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে পুরস্কার বিতরণ এবং কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ১০ মে শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। একইদিন মেধাবী ও সুবিধা বঞ্চিতদের উম্মুল বশর (সৌজন্যে: সুরাইয়া শিরীন), ডা. আব্দুল ওয়াজেদ মাহমুদ, খুরশীদ সুলতানা, শিরিন মছউদ, আব্দুল মুগনী মনছুর, স্মৃতি বৃত্তি প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানমালায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর বেনু কুমার দে। এ প্রতিষ্ঠানসমুহের প্রতিষ্ঠাতা আমেরিকা প্রবাসী কৃষিবিদ আবদুল ওয়াহেদ মাহফুজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা আমেরিকা প্রবাসী নাজমুন মাহফুজ, অধ্যক্ষ মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরী, আনোয়ারা সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ আলহাজ্ব মো. রিদুওয়ানুল হক, সাবেক চবিয়ান শাহনেওয়াজ মাহমুদ চৌধুরী সানু, ইয়াছমিন চৌধুরী, মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী, আকতার কামাল, কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু, প্রতিষ্ঠানসমুহের অপর প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল শহীদ মাছউদ, ফেরদৌসুল ইসলাম খান, হাবিবুর রহমান চেয়ারম্যান, গোলাম কিবরিয়া বাবুল, আবুল কাশেম (ম্যাক), সড়ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শফি উল্লাহ খান, চট্টগ্রাম ওয়াসার সচিব মো. নাজিম উদ্দীন, প্রকৌশলী জি কে মো. সায়েদ জুয়েল, বিদ্যালয়ের সভাপতি সাঈদ বিন খায়ের, ইয়াছমিন চৌধুরী ও নিগাত সুলতানা চৌধুরী।
প্রভাষক সাদিয়া ইসলামের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন প্রধান শিক্ষক নুরুল কবির চৌধুরী, শুভেচ্ছা বক্তব্য জ্যেষ্ঠ প্রভাষক খালেদ মাহমুদ চৌধুরী।
পরে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ও স্মৃতি বৃত্তি বিতরণ করা হয়।
এছাড়াও সকালে এ শিক্ষা কমপ্লেক্সভূক্ত প্রতিষ্ঠান শিরীন মছউদ গ্রামার স্কুলের পুরষ্কার বিতরণ ও এবং দুপুরে ২ হাজার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের জন্য মধ্যাহ্ন ভোজেট আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি প্রফেসর বেনু মাধব দে বলেন- জ্ঞানার্জন একটি মহৎ কাজ, এর কোন বিকল্পই নেই। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে সে জ্ঞান চর্চার পবিত্র স্থান। যার পবিত্রতা আমাদের সবাইকে রক্ষা করতে হবে। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই মানসম্মত শিক্ষা অর্জন করতে হবে। প্রতিষ্ঠাতারা এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে চির অমর হয়ে থাকবেন। আবদুল ওয়াহেদ মাহফুজ বলেন, আলোকিত জাতি বিনির্মাণে সকলের এগিয়ে আসতে হবে। বক্তারা বলেন- শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া একই সূত্রে গাঁথা। একটা অন্যটির পরিপূরক। তাই সবই চর্চা করা উচিত।
Leave a Reply